Rajshahi Krishi Unnnayan Bank Ltd Recruitment Test for Office ( Written ) 2017 Examination Held: 15.08.2017 নিয়োগ পরীক্ষার আপডেট
প্রশ্ন-ব্যাংক। এই সেকশনে Rajshahi Krishi Unnnayan Bank Ltd Recruitment Test for Office ( Written ) 2017 Examination Held: 15.08.2017 নিয়োগ
পরীক্ষার প্রায় প্রতিটি প্রশ্ন স্যাট টিম এবং ইউজাররা একাধিকবার রিভিউ করেছে ফলে
প্রশ্নোত্তর সমূহ প্রায় নির্ভুল।
এছাড়া প্রায় প্রতিটি প্রশ্নেই উত্তরের স্বপক্ষে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে । আপডেট
চলমান…
স্যাট একাডেমির সব কন্টেন্ট উন্মুক্ত হওয়ায়, আপনিও ভুল সংশোধন এবং স্ব-স্ব প্রশ্নের
স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনাও করতে পারবেন।
এই প্রশ্ন-ব্যাংক আপনাকে শুধুমাত্র Rajshahi Krishi Unnnayan Bank Ltd Recruitment Test for Office ( Written ) 2017 Examination Held: 15.08.2017
নিয়োগ প্রশ্নের ধরণ সম্পর্কেই ধারণা দিবে না, বরং এই প্রশ্নব্যাংকের মাধ্যমে
গুরুত্বপূর্ণ টপিক্স সম্পর্কেও সম্যক জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
চলুন এক নজরে Rajshahi Krishi Unnnayan Bank Ltd Recruitment Test for Office ( Written ) 2017 Examination Held: 15.08.2017
প্রশ্ন-ব্যাংক এর কোর ফিচার সমূহ দেখে নিই -
প্রায় প্রটিটি প্রশ্নই নির্ভুল এবং উত্তরের স্বপক্ষে প্রাসঙ্গিক ব্যাখ্যা দেওয়া
আছে।
প্রায় প্রতিটি প্রশ্নে অধ্যায় ভিত্তিক ট্যাগ যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া আপনিও
ট্যাগ যুক্ত করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্নে একাধিক ব্যাখ্যা যুক্ত আছে। আপনিও ব্যাখ্যা সংযোজন এবং
সম্পাদনা করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্ন ব্যাংকে লাইভ টেস্ট দিয়ে নিজের অবস্থান যাচাই
করতে পারবেন ।
প্রশ্ন-ব্যাংক ইমেজ অথবা পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে পারবেন।
গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বুকমার্ক করতে পারবেন (বুকমার্ক প্রশ্নসমূহ প্রিন্ট বা
ডাউনলোড করতে পারবেন)।
প্রতিটি প্রশ্নে প্রসঙ্গিক ইউটিউব ভিডিও টিউটোরিয়াল আছে। না থাকলে, আপনিও
একাধিক ইউটিউব ভিডিও যুক্ত করতে পারবেন।
প্রশ্নোত্তরে ভুল থাকলে এডিট বাটনে ক্লিক করে ভুল সংশোধনে অবদান রাখতে পারবেন।
ভুল থাকলে কর্তৃপক্ষকে রিপোর্টও করতে পারবেন।
প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের স্বপক্ষে ব্যাখ্যা সংযোজন এবং সম্পাদনা করতে পারবেন।
Rajshahi Krishi Unnnayan Bank Ltd Recruitment Test for Office ( Written ) 2017 Examination Held: 15.08.2017 সহ স্যাট একাডেমির বিভিন্ন
সেকশনে নিয়মিত অবদান রেখে শিক্ষাভিত্তিক দেশের সর্ববৃহৎ ওপেন প্লাটফর্মকে আরও
শক্তিশালী এবং সমৃদ্ধ করার পাশাপাশি নিজ প্রোফাইলকে টপ কন্ট্রিবিউটরদের
তালিকাভুক্ত করতে পারবেন ।
বিষয়: বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের জন্য তহবিল গঠনের আবেদন।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শন পূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত মানিকগঞ্জ জেলার বেশ কয়েকটি উপজেলা। ২০১৭ সালের বন্যায় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে ফসলের প্রাণের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। ৮% কৃষকের ভিটে মাটি ও কৃষি খামার বন্যার প্রাদুর্ভাবে পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে। এই বিপুল পরিমাণ ক্ষতি থেকে উত্তোরণের জন ব্যাংক কর্মকর্তা একটি ঋণ তহবিল গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
অতএব, জনাবের কাছে আকুল আবেদন এই যে, ঋণ তহবিল গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে আপনার মর্জি হয়।
বাংলাদেশকে এখন আর কৃষি প্রধান দেশ বলা যায় না। ১৯৮০ সালের দিকে বাংলাদেশের জিডিপিতে কৃষিখাতের অবদান ছিল প্রায় ৩৫% শতাংশ কিন্তু আজ ২০১৭ সালে এসে মোট শ্রমশক্তির ৪৫.১% লোক কৃষি পেশায় জড়িত থাকলেও জিডিপি এর অবদান মাত্র ১৪, ৭৯%। ক্রমেই এই অবদানের হার কমছে। এর প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে দক্ষ ও শিক্ষিত লোকের অভাবের কারণে মোট শ্রমশক্তির প্রায় অর্ধেক কৃষি পেশায় নিযুক্ত থাকা সত্ত্বেও জিডিপিতে অবদানের পরিমাণ নগণ্য। কিন্তু কৃষিতে একটি দক্ষ জনশক্তি তৈরী করতে পারলে জিডিপিতে কৃষির অবদান অবশ্যই বাড়বে। এখন এই দক্ষ জনশক্তি তৈরীতে কৃষি ঋণ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। নিচে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হলো ।
কৃষিঋণ বিতরণের মাধ্যমে ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন আনা সম্ভব।
গ্রামীণ জনশক্তির একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বেকার থাকায় এক্ষেত্রে বিনিয়োগ করলে সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে একটি দক্ষ জনশক্তি গঠন সম্ভব।
বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতি অর্থ-বছরে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে যে পরিমাণ কৃষিঋণ বিতরণের জন্য সীমা বেঁধে দেয়, তা কোনো বছরই অর্জিত হয় না। কাজেই প্রত্যেক অর্থ বছরে কৃষি ও পল্লীঋণ বিতরণের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত থাকে তা করতে হবে বলে নির্দেশ জারি করলে কৃষিঋণ বিতরণ আরো গতিশীল হবে।
কৃষি ঋণের তহবিল গঠন করে গ্রামীণ কৃষকদের স্থানীয় পর্যায়ে সার ও বীজ সম্পর্কিত প্রশিক্ষণ প্রদান করার জন্য অর্থ প্রদান করলে দক্ষ জনগোষ্ঠী গঠিত হবে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অধিকাংশ স ময়ই কৃষি ঋণ কৃষি কাজে ব্যবহৃত হয়না, অন্য কাজে ব্যবহৃত হয়। তাই যে পরিমাণ কৃষি ঋণ বিতরণ হয়, তা মূলত কৃষি কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে কি না তা খতিয়ে দেখা উচিৎ। ফেল পুরোটাই যদি কৃষি কাজে ব্যবহৃত হতো, তবে অবশ্যই প্রানী জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হতো।
কৃষিখাতে ঋণ বিতরণ সম্পর্কে বাংলাদেশ ব্যাংক যে নীতিমালা গ্রহণ করেছে তা প্রকৃত পক্ষে নীতিমালার পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নই আনীত জনগোষ্ঠীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। তাই সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে এই নীতিমালা বাস্তবায়নের ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে।